এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন একটি অনলাইন ভিত্তিক কাজ, যা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ও ইন্টারনেট এর মাধ্যমে করা হয়।
অর্থাৎ, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করার কাজটি শিখতে হলে -
- এসইও সম্পর্কে ব্যসিক ও এডভান্স ধারণা থাকতে হবে।
- একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ লাগবে। তবে, প্রচন্ড চেষ্টা ও ধৈর্য থাকলে মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করব আপনি এসইও শিখতে পারেন।
- যদি অনলাইনে কাজ করতে চান, তাহলে মাইক্রোসফট এক্সেল বা গুগল শিট-এর ব্যবহার জানতে হবে।
- সাথে থাকতে হবে ইন্টারনেট কানেকশন।
- এছাড়াও ওয়েবসাইট আর্কিটেকচার ও টেকনোলজি সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। তবে, শুরুতেই এই বিষয়ে ধারণা না থাকলেও সমস্যা নেই, আস্তে আস্তে জানা যাবে।
এসইও (SEO) শেখার জন্য কি লাগবে
ডিজিটাল মার্কেটিং বা Google SEO শিখে আয় করা অনেকেরই স্বপ্ন। এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization) এর মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা কন্টেন্টকে সার্চ ইঞ্জিনের র্যাঙ্কিং-এ আনার জন্য কাজ করতে হয়। এর মূল উদ্দেশ্য হলো গুগল থেকে বিনামূল্যে ভিজিটর নিয়ে আসা।

এসইও এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটে অর্গানিক ট্রাফিক (ফ্রি ভিজিটর) বাড়ানো যায়। যখন আপনার ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে প্রথম দিকে থাকে, তখন আপনার ব্র্যান্ডের পরিচিতি বাড়ে। ওয়েবসাইটে বেশি ভিজিটর আসা মানে আপনার পণ্যের বিক্রি বা সেবার চাহিদা বৃদ্ধি। এসইও শিখে আপনি বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরি করতে পারেন অথবা ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারেন।
একজন Professional SEO expert হতে হলে শিখতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান এবং কৌশল আপনাকে আয়ত্ত করতে হবে। তবে প্রথমেই আমাদের জেনে নেওয়া উচিৎ -
এসইও শেখার জন্য কেমন পিসি লাগবে?
একজন প্রফেশনাল এসইও এক্সপার্ট দিনের ৮-১৪ ঘণ্টা কম্পিউটারের সামনে কাজ করেন। ডিভাইসটি দিয়ে ওয়েব ব্রাউজিং, সাধারণ গেমস খেলা অথবা ইউটিউব ভিডিও দেখার মতো সাধারণ কাজের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

এটি হতে পারে একটু কম্পিউটার বা ল্যাপটপ। কনফিগারেশনের দিকে তেমন কোনো আহামরি Requirement বা কনফিগারেশন লাগবে না।
বর্তমান সময়ে স্ট্যান্ডার্ড একটি Core i5 এর 6 জেনারেশনের কম্পিউটার হলে আপনি ঝামেলা ছাড়াই এসইওর বাধাহীন কাজ করতে পারবেন।
নিছে SEO শেখার জন্য একটি আদর্শ ডিভাইসের কনফিগারেশন নিচে দেওয়া হল।
কনফিগারেশন | আদর্শ ডিভাইস | ন্যূনতম |
প্রসেসর | Core i5, 6th Gen or Above | Core i3, 4rd |
RAM | 8 GB or Up | 4 GB |
ইন্টারনেট স্পীড | 5 এমবিপিএস | ১ এমবিপিএস |
হার্ডডিস্ক | 256 GB NVMe or SSD | 128GB SSD |
মনিটর | 22' or Above | 14' বা হলেও হল। |
Keyboard, Mouse | মোটামুটি ভালমানের হলেই হবে | হলেই হল। |
বাজেট | সর্বনিম্ন ২০ হাজার টাকা | ১২ হাজার টাকা থেকে ১৮ হাজার টাকা |
ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ যাই হোক না কেন কনফিগারেশন মোটামুটি একি রকম। তবে, ডিভাইস হিসেবে আপনি যদি ডেক্সটপ কম্পিউটার ব্যবহার করেন তাহলে সেটা আপনার জন্য বেশি সুবিধাজনক হবে।
বর্তমান সময়ে এসইও এক্সপার্টদের ব্যাক্তিগত ডিভাইসগুলোতে Ryzen 5600G / GT প্রসেসর ব্যবহার করেন। আবার এসইও এজেন্সিতে intel core i5 6 gen বা 8 gen ব্যবহার করা হয়।
এসইও শেখার আগে যেসব বিষয় জানতে হবে
এসইও -তে মোটামুটি কম্পিউটার সম্পর্কে ধারনা থাকলেই হবে। এসইও তে বা ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে ভাল ভাবে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে জানা উচিৎ। আপনার এসইও শিখতে কত দিন সময় লাগবে এটা নির্ভর করে, নিচে বর্ণিত প্রি-লার্নিং রিকুয়্যারমেন্ট গুলোর উপরঃ-
প্রফেশনাল ভাবে এসইও শেখা শুরু করার আগে, যে সকল বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে। এর মানে এই নয় যে আপনাকে প্রফেশনাল মানের কাজ জানতে হবে, মোটামুটি কাজ চালিয়ে নেওয়ার মতো অভিজ্ঞতা থাকলেই চলবে।
বেসিক কম্পিউটার জ্ঞান:
- কম্পিউটার চালু ও বন্ধ করতে পারা😀,
- ফাইল এবং ফোল্ডার তৈরি ও ম্যানেজ করতে পারা,
- এবং সাধারণ সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারা।
ইন্টারনেট ব্রাউজিং:
- ইন্টারনেট ব্যবহার করে তথ্য খোঁজা,
- ওয়েবসাইটে ভিজিট করা, এবং
- বিভিন্ন অনলাইন টুলস ব্যবহার করার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে।
ডাটা প্রসেসিং:
- অনলাইন থেকে ডেটা খুঁজে বের করে সেটাকে নিজের কাজে ব্যবহার করার মতো দক্ষতা থাকতে হবে।
- মাইক্রোসফট এক্সেল বা গুগল শিট ব্যবহারের জ্ঞান থাকা দরকার।
- ফাইল আপলোড, শেয়ার করা ইত্যাদি জানা থাকতে হবে।
ওয়েবসাইট সম্পর্কে ধারণা:
- ওয়েবসাইটের গঠন (Website Architecture) এবং কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
- পরবর্তীতে ডিজিটাল কন্টেন্ট মডিফাই, পাবলিশ, এডিট ও ডিলিট এর মত বেসিক বিষয়ে দক্ষ হতে হবে।
আরও পড়ুনঃ
- SEO Terms: যা আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে
- এসইও কী? কেন শিখবেন ও কিভাবে নিজেকে এক্সপার্ট হিসেবে গড়ে তুলবেন
- ওয়েব ২.০ ব্যাকলিংক গাইড
এসইও শেখার প্রাথমিক ধাপগুলো নিম্নরূপ
১. সার্চ ইঞ্জিনের কার্যপ্রক্রিয়া বোঝা
এসইও শিখতে হলে প্রথমেই জানতে হবে সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে। সার্চ ইঞ্জিনগুলো মূলত তিনটি ধাপে কাজ করে – ক্রলিং, ইনডেক্সিং এবং র্যাংকিং।
- ক্রলিং-এর মাধ্যমে ক্রলার বা স্পাইডার নামক প্রোগ্রাম ব্যবহার করে ওয়েবপেজগুলো খুঁজে বের করা হয়।
- ইনডেক্সিং-এর মাধ্যমে খুঁজে পাওয়া পেজগুলোর তথ্য তাদের ডাটাবেজে সংরক্ষণ করা হয়।
- র্যাংকিং-এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীর অনুসন্ধানের উপর ভিত্তি করে সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক সাইট দেখানো হয়।
এই প্রক্রিয়াটি বোঝা জরুরি কারণ আপনার ওয়েবসাইট বা কন্টেন্ট কিভাবে সার্চ ইঞ্জিনে প্রদর্শিত হবে, তা এই প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ, গুগল, বিং, ইয়াহু ইত্যাদি সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে, তা ভালোভাবে জানতে হবে।
২. কিওয়ার্ড রিসার্চ এবং অপটিমাইজেশন
কীওয়ার্ড হলো সেই শব্দ বা শব্দগুচ্ছ, যা ব্যবহার করে মানুষ সার্চ ইঞ্জিনে তথ্য খোঁজে। সঠিক কীওয়ার্ড রিসার্চ বা নির্বাচন আপনার কন্টেন্টকে সঠিক দর্শকের কাছে পৌঁছে দিতে সাহায্য করে।
কীওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য প্রথমে আপনার ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত শব্দগুলো লিখুন।কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস যেমন গুগল কীওয়ার্ড প্ল্যানার, Ahrefs, এবং SEMrush ব্যবহার করে আপনি জনপ্রিয় কীওয়ার্ড খুঁজে পেতে ও সার্চ ভলিউম এবং কম্পিটিশন সম্পর্কে ধারণা নিতে পারবেন।
৩. অন-পেজ এবং অফ-পেজ অপটিমাইজেশন
অন-পেজ এসইও হলো ওয়েবসাইটের ভেতরে যে অপটিমাইজেশন করা হয়। এর মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন এবং ব্যবহারকারী উভয়ের জন্য আপনার সাইটকে আরও উপযোগী করে তোলা হয়।
প্রতিটি পেজের জন্য আকর্ষণীয় এবং প্রাসঙ্গিক টাইটেল তৈরি করুন, যেখানে আপনার প্রধান কীওয়ার্ডটি থাকবে। সংক্ষিপ্ত এবং আকর্ষনীয় বর্ণনা লিখুন, যা ব্যবহারকারীদের ক্লিক করতে উৎসাহিত করবে। কন্টেন্টকে বিভিন্ন অংশে ভাগ করার জন্য H1, H2, H3 ইত্যাদি হেডার ট্যাগ ব্যবহার করুন। সহজ এবং বোধগম্য ইউআরএল ব্যবহার করুন, যা কীওয়ার্ড সমৃদ্ধ।
কীওয়ার্ড ব্যবহার করে মানসম্পন্ন এবং তথ্যপূর্ণ কন্টেন্ট তৈরি করুন। ছবিগুলোর অল্টার ট্যাগ (alt tag) ব্যবহার করুন এবং ফাইলের সাইজ ছোট রাখুন। আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড অপটিমাইজ করুন, কারণ এটি ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা এবং র্যাংকিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৪. অফ-পেজ অপটিমাইজেশন
অফ-পেজ এসইও হলো ওয়েবসাইটের বাইরে যে কাজগুলো করা হয়, যা আপনার সাইটের র্যাংকিং উন্নত করতে সাহায্য করে। অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার সাইটে লিঙ্ক তৈরি করুন।
ব্যাকলিঙ্ক একটি ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি করে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে আপনার কন্টেন্ট শেয়ার করুন এবং সক্রিয় থাকুন। অন্যান্য ওয়েবসাইটে গেস্ট পোস্ট করার মাধ্যমে আপনার সাইটের পরিচিতি বাড়ান। আপনার ব্র্যান্ডের নাম বিভিন্ন ওয়েবসাইটে উল্লেখ করার মাধ্যমে ব্র্যান্ড অথরিটি তৈরি করুন।
৪. এসইও টুলসের ব্যবহার
SEO-তে উন্নতি করার জন্য বিভিন্ন এসইও টুলস ব্যবহার করতে হয়। যেমন গুগল সার্চ কনসোল, গুগল অ্যানালিটিক্স, এবং Ahrefs ইত্যাদি টুলস ব্যবহার করে আপনি ওয়েবসাইটের ট্রাফিক এবং পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে পারেন। এসব টুলস আপনার কন্টেন্টের গুণমান মূল্যায়নে সাহায্য করবে।
৫. নিয়মিত এসইও অডিট করা
SEO সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য নিয়মিত এসইও অডিট করা জরুরি। এটি ওয়েবসাইটের বিভিন্ন টেকনিক্যাল ইস্যু, যেমন র্যাঙ্কিং ফ্যাক্টরস এবং ক্রল ইররস বের করে, যাতে আপনি তা ঠিক করতে পারেন।
৬. সার্চ ইঞ্জিন অ্যালগরিদম আপডেট সম্পর্কে ধারণা
গুগলের অ্যালগরিদম নিয়মিত পরিবর্তিত হয়। তাই অ্যালগরিদম আপডেট সম্পর্কে আপডেট থাকা জরুরি, বিশেষ করে গুগলের নতুন Page Experience এবং Core Web Vitals এর মতো আপডেটগুলোর প্রভাব সম্পর্কে জানতে হবে।
৭. ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা এবং সাইটের গতি
এসইওতে সফল হতে হলে ওয়েবসাইটের ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এবং সাইট স্পিড অপ্টিমাইজ করা জরুরি। ব্যবহারকারীদের সহজে ও দ্রুত তথ্য পাওয়া নিশ্চিত করতে ওয়েবসাইটের ডিজাইন এবং পারফরম্যান্সের উন্নতি করা প্রয়োজন।
SEO শেখার জন্য কিছু টিপস
- সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করা: প্রাথমিকভাবে অনলাইনে বিভিন্ন এসইও কোর্স বা টিউটোরিয়াল দেখে শেখা যেতে পারে।
- প্র্যাকটিস করা: শুধুমাত্র পড়ার মাধ্যমে নয়, নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে হবে।
- আন্তর্জাতিক মানের ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করা, যেমন Moz, Neil Patel এর ব্লগ ইত্যাদি।
এসইও শেখা একটানা শেখার বিষয়। আপনি নিয়মিত এসইও টুলস ব্যবহার করে, কনটেন্ট অপটিমাইজেশন, এবং সার্চ ইঞ্জিনের নিয়মগুলো মেনে চললে ভালো ফল পাবেন।
নতুনদের সাধারন কিছু প্রস্ন ও উত্তর
আমি নতুন কম্পিউটার কীনেছি আমি কী এসইও কাজ শিখতে পারবো?
হ্যাঁ, আপনি চাইলে কাজ শিখতে পারবেন, তবে আপনি যদি এখনও কম্পিউটার ও অনলাইন ব্যবহারে দক্ষ না হয়ে ওঠেন তাহলে কীছুদিন সময় নিন এগুলি শেখার জন্য। অযথা ফেসবুক এ সময় নষ্ট না করে, গঠনমুলক কীছু পড়ুন ও শিখুন। তারপর SEO শেখা শুরু করবেন।
আমাকে ওয়েবসাইট ডিজাইন সম্পর্কে জানতে হবে?
এসইও শিখতে ওয়েবসাইট ডিজাইন সম্পর্কে আপনাকে আগে জানতে হবে না।
তবে আপনি যদি ওয়েবসাইট ডিজাইন ও আর্কীটেকচার সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখেন তাহলে এসইও শেখার সময় ও শেখার পর বেশ সুবিধা পাবেন। লক্ষ্য করুন আমি কীন্তু ওয়েব ডিজাইন করতে চান আর কথা বলিনি ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে জ্ঞানের কথা বলেছি।
আর আপনি যদি এসইও শিখে অ্যাডসেন্স বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার চিন্তা করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে টুকীটাকী ওয়েব ডিজাইন ডোমেইন-হোস্টিংসম্পর্কে জানতে হবে।
আমি কীভাবে নিজে নিজে SEO শিখতে পারব?
অনলাইনে আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণ টিউটোরিয়াল পাবেন যা দেখে ও পড়ে আপনি এসইও শিখতে পারেন। তবে, শেখার সময় পর্যাপ্ত প্র্যাকটিসের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
আমার একটা আর্টিকেল আছে সেখানে আমি বর্ণনা করেছি কীভাবে আপনি নিজে নিজে বাসায় বসে এসইও শিখবেন, পারেন আশাকরি পড়ে নেবেন।
শেষকথা
আশা করি, এই তথ্য আপনার এসইও যাত্রা শুরু করতে সহায়ক হবে। মনে রাখবেন, এসইও একটি চলমান প্রক্রিয়া। তাই, নিয়মিত অনুশীলন এবং শেখার মাধ্যমে আপনি আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবেন। শুভকামনা!

Very nice of your learning plan.
accha vaia ami SEO sikhte chacchi, but ami jotodur sunechi j er jonno domain hosting r nijer web site lage. to ami bujhteparchina j ki nam e nibo. aktu help korben vai.
প্রথমে আপনার এসইও বেসিক নেওয়া উচিৎ। তারপরে ডোমেইন ও হোস্টিং নিবেন।
ভাই আপনার লেখাগুলো থেকে অনেক কিছু বুঝতে পারছি তাই আমিও ইস ই ও শিখতে চাই আমাকে কি সাহায্য করবেন দয়া করে জানালে অনেক উপকৃত হব