ওয়েব ২.০ ব্যাকলিংক হচ্ছে একটা অফ পেজ এসইও টেকনিক। অতীতে ওয়েব ২.০ বা ওয়েব-টু একটি শক্তিশালী লিংক বিল্ডিং এর মাধ্যম ছিল। বর্তমান সময়ে এটা থেকে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যায় না। তবে সঠিকভাবে করতে পারলে এটা আপনার এসইও র্যাঙ্কিং-এ ও ক্যাম্পেইন খুব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখতে পারে।
তবুও, ওয়েব ২.০ ব্যাকলিংক এর গুরুত্ব রয়ে গেছে। SEO Experts-রা এখনও এই উপায় ব্যবহার করে থাকেন। এবং, সঠিক উপায়তে ব্যবহার করতে পারলে, কম কম্পিটিশন এর কীওয়ার্ড র্যাঙ্কিং করতে ওয়েব-টু ভালো ভুমিকা রাখতে পারে। তা ছাড়া contextual backlink ও নোফলো-ডুফলো ratio ঠিক রাখতে এর বিকল্প পাওয়া যাবে না।
এই টাইপের ব্যাকলিংক এর আরও একটি সুবিধা আছে। আমরা জানি, লিংকের ভ্যেলু অনেকটা আশেপাশের কনট্যাক্স বা কন্টেন্ট এর উপরে ডিপেন্ড করে। আর যেহেতু ওয়েব ২.০ ব্যাকলিংক করার সময় কনভার্সন বা কন্টেন্ট নিজরাই কন্ট্রোল করতে, highly authoritative domains থেকে লিংক নিতে পারি তাই শক্তিশালী র্যাঙ্কিং পাওয়ার জেনারেট করা সম্ভব।
তাই, একজন এসইও এক্সপার্ট হিসেবে, ওয়েব ২.০ backlink তৈরি করতে জানার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তো আসুন জেনে নেই, সঠিকভাবে এটি তৈরি করার নিয়ম।
কীন্তু, সর্বপ্রথম জেনে নেই কী কী থাকছে এই আর্টিকেলটিতে -
ওয়েব 2.0 ফ্রি ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম। ওয়েব ২.০, সেই সব ওয়েবসাইট, যেখানে আমারা বিনামূল্যে ব্যক্তিগত ব্লগ বা ওয়েবসাইট খুলতে পারি ।
বস্তুত, ওয়েব 2.0 হল বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ্লিকেশন, যেগুলিতে যে কোনো ব্যক্তি ব্যবহার করতে পারবেন। পোস্ট করতে পারবেন, ইমেজ, ভিডিও শেয়ার করতে পারবেন।
এই সময়ে, একজন দক্ষ এসইও এক্সপার্ট হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হলে, এটি সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারনা থাকা দরকার।
ওয়েব ২.০ প্লাটফর্মে ফ্রি সাইট তৈরি করে সেটা থেকে আপনার মেইন ব্লগে বা ওয়েব সাইটে যে লিংক নেওয়া হয় হয়, সেটাকে web 2.0 backlink বলে। কোন সাইটের অফ পেজ এসইও করতে এই ধরণের ব্যাকলিংক তৈরি করা হয়।
ফ্রিতে হলেও ওয়েব ২ প্লাটফর্মগুল সীমিত আকারে ডিজাইন, অপ্টিমাইজেশন ও কাস্টমাইজেশন করাতে দেয়।
এই টাইপের ব্যাকলিংক এর সুবিধা হল- আপনি নিজে এটা তৈরি করছেন, সুতরাং সব কিছুই আপানার হাতে থাকে। সুতরাং, পছন্দমতো এঙ্কর টেক্সট দিয়ে লিংক নিতে পারবেন। কন্টেন্ট এর মধ্যে থেকে ডু-ফোলে লিংক নিতে পারবেন।
এই উপায়টি গ্রে হ্যাট এবং আপনার ওয়েবসাইটকে penalize হতে পারে। এগুলি ব্যবহারের জন্য আমাকে বেশ ভোগান্তি পোহাতে হয়েছিল, সুতরাং এটি কোন বাচ্চাদের খেলা নয়। সাবধান হন।
ওয়েব 2.0 গুলি কার্যকর কারণ আপনি এগুলিকে ব্যবহার করে মুলসাইটে অথোরিটি খুব সহজে বৃদ্ধি করতে পারবেন। যদিও, আপনার তৈরি করা ওয়বে ২.০, একটি সাব-ডোমেন এবং অথোরিটি জিরো।
তবে, তা খুব তাড়াতাড়ি বাড়ানো যায়।
ওয়েব টু জনপ্রিয় কারনঃ
সুতরাং, প্রশ্নটি হল: আপনি কীভাবে একটি ভাল মানের ওয়েব 2.0 তৈরি করবেন?
ওয়েব টু তৈরি করা খুব একটা ঝামেলার কাজ নয় বরং, এটি বেশ সহজ কাজ কিন্তু সময় সাপেক্ষ। আমি আপনাকে কীভাবে সহজ এবং পাওয়ারফুল ওয়েব ২.০ ব্যাকলিংকগুলি তৈরি করবেন তা ধাপে ধাপে বর্ণনা করব।
প্রথমে, আপনি একটি web 2 platform এ আকাউন্ট তৈরি করে নিন। তারপরে, আমারা নিজেদের ব্লগে যেভাবে পোস্ট দেই, সেভাবেই পোস্ট দিতে পারবেন। এবং, লিংক করতে পারবেন।
আপনাকে ওয়েব ২.০ এর জন্য অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে, সুতরাং এই জন্য একটি (ডিফল্ট) ইমেল তৈরি করুন। প্রতিটা সাইটে একটি ইমেইল বা আলাদা আলাদা ব্যবহার করলে ক্ষতি নেই।
পছন্দ মত বা কীওয়ার্ড এবং competition উপর নির্ভর করে কতগুলো ওয়েব ২ করবেন তার লিস্ট করে নিন।
ওয়েব ২.০ তৈরির সময় URL- এ কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন। আপনি চাইলে Seed Keyword বা কীওয়ার্ড এর আংশিক অংশ ব্যবহার করতে পারেন। যেমনঃ keyword.wordpress.com
আপনি যদি ব্যাকলিংকের জন্য একাধিক ওয়েব 2.0 প্রপার্টি তৈরি করেন, তাহলে আপনার URL-এ কীওয়ার্ড একই কিওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত না। প্রতিটি ওয়েব 2.0 সাইটে একই কীওয়ার্ড পুনরাবৃত্তি করবেন না।
লিংক বিল্ডিংকে আরও স্বাভাবিক করে তুলতে রিলেটেড কিওয়ার্ড, লেখকের নাম ইত্যাদি ব্যবহার করুন।
প্রতিটি ওয়েব 2.0 সাইটে চারটি প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠা থাকা উচিত: about, contact, terms of use, and privacy policy. এই পৃষ্ঠাগুলি তৈরি করে, ওয়েব 2.0 সাইটের জন্য বিশ্বাস এবং কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করবেন।
আর একটি ব্লগ পেজ তৈরি করতে ভুলবেন না। এই ব্লগে আর্টিকেল পাবলিশ করেই, লিংক নিতে হবে।
কিভাবে ওয়েব 2.0 ব্যাকলিংক তৈরি করবেন তার পরবর্তী ধাপ হল আপনার ব্লগের আর্টিকেলে পাবলিশ করা।
প্রতিটি ওয়েব-টুতে ১০ থেকে ২০টি ইউনিক এবং ইন্ডেপ্ট ব্লগ পোস্ট পাবলিশ করতে হবে। এক্ষেত্রে নিশ রিলেটেড কিওয়ার্ডগুলোকে প্রাধন্য দিন। এটি সাইটটিকে Google, Yahoo এবং Bing-এ দ্রুত ইনডেক্স করতে সাহায্য করবে।
কিওয়ার্ড বাছাই করার সময় আমি গুগলের "People also ask" সেকশনটি থেকে আইডিয়া নিয়ে থাকি। প্রতিটি কন্টেন্ট এর লেন্থ ৫০০-১০০০ ওয়ার্ড রাখুন।
আপনি ব্লগে একটি ভাল সংখ্যক ( কমপক্ষে ১০ টি) পোস্ট প্রকাশ করার পরে, ওয়েব 2.0 ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করতে পারেন। যদি আপনি আপনার প্রথম পোস্টেই লিংক অ্যাড করে তাহলে সেটা ন্যাচারাল হয় না।
Google এর সার্চ ইঞ্জিনে ওয়েব 2.0 সাইটটি ইন্ডেক্স করা না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করাও একটি ভাল প্রাকটিস। ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করার কোন মানে নেই যেটি SERP-এ ইনডেক্স হয় না।
এখন ব্যাকলিংক আপনি নতুন একটা ব্লগ আর্টিকেলে বা পুরাতন ইনডেক্স হয়েছে এমন পোস্ট বেছে নিতে পারেন।
আপনার সাইটে পোস্ট দেয়া বন্ধ করা যাবে না। কেননা অনেক ওয়েব-টু প্লাটফর্মে আপনি নিয়মিত পোস্ট না করলে আপনার সাইটটি ডিলিট করে দিতে পারে।
ওয়েব 2.0 সাইটগুলিকে আপনার মালিকানাধীন অন্য যেকোন ওয়েবসাইটের মতোই ব্যবহার করতে হবে; নতুন আর্টিকেল প্রকাশ করে এবং সেগুলিকে মূল্যবান অনলাইন সম্পদ তৈরি করতে হবে।
অ্যাকাউন্টটি সক্রিয় রাখতে আপনার প্রতি মাসে 1টি নতুন পোস্ট পাবলিশ করা উচিত।
ওয়েব 2.0 ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করার পরে আপনার আরেকটি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত তা হল, এর জন্য লিংক তৈরি করা।
যেহেতু আপনার মূল সাইটের এসইও এবং র্যাঙ্কিংয়ের উদ্দেশ্যে এই ধরনের সাইট তৈরি করেছেন, তাই আপনার লক্ষ্য হওয়া উচিত সেগুলিকে যতটা সম্ভব শক্তিশালী করা। ওয়েব-টুর হোমপেজ ও ব্লগ পোস্ট এর জন্য পৃথক ভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করে নিন।
একটি ভাল ওয়েব 2.0 সাইট তৈরি করতে অনেক সময় এবং প্রচেষ্টা লাগে এবং অরগানিক ট্র্যাফিক এবং ন্যাচারাল ব্যাকলিংকের সংখ্যা বাড়াতে সাইটে প্রকাশিত আর্টিকেলগুলো সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন।
ভাল ফল পেতে, কন্টেন্ট অবশ্যই এসইও অপ্টিমাইজইড, ইউনিক হতে হবে।
সফলতার কোন সহজ রাস্তা নেই। ফলাফল ভাল পেতে অবশ্যই ভাল কাজ করতে হবে। আমারা যারা নিজে নিজে এসইও এক্সপার্ট হতে চান তারা কষ্ট করে কাজ করতে প্রায়শ পিছ পা হই। এটা করবেন না।
আসুন, জেনে নেই এই ব্যাকলিংক বানানোর Strategy. আমি এখনে সাধারন প্রস্ন গুলির উত্তর দিতে চেষ্টা করেছি।
ওয়েব টুর কন্টেন্ট নিয়ে জল্পনা কল্পনার শেষ নেই। অনেক প্রস্ন ও ভয় কাজ করে।
৫০০-১০০০ ওয়ার্ড দিলেই চলবে। তবে, বড় দিলে আরও ভাল। 1-3% কীওয়ার্ডের ঘনত্ব মেইন্টেন করুন। মেইন কীওয়ার্ড এর রিলেভেন্ট পোস্ট দিতে হবে।
৩-১০ টা দিতে পারেন। তবে, আপনার বাজেট বা সময় থাকলে ৭-১০ টি পোস্ট দিবেন। এতে ফলাফল ভাল আসবে।
সব পোষ্টে ছবি বা ভিডিও না দিলেও হবে। ইমেজ-এ alt টেক্সট দিতে ভুলবেন না।
ব্যাকলিংক তৈরি করার গাইডটি ও প্রস্নউত্তর আকারে সাজানো হল।
ডুঅনুসরণ, লিংক নিবেন। Outhor bio থেকে নিতে পারেন। তবে, আর্টিকেল এর প্রথম দিক থেকে নিতে পারলে ভাল।
এঙ্কর টেক্সট থাকবে। প্রতি সাইট থেকে একটা নিলেই হবে, এটা সেফ। চাইলে একাধিক নিতে পারেন।
ইন্টারনাল লিংক করতে হবে। আর এক্সটারনাল লিংক ও দিতে হবে, তবে প্রতি পোস্টে দেবার প্রয়োজন নেই। লিংক দেবার ক্ষেত্রে অথোরিটি সাইটগুলি বেছে নিন। এতে করে পেনাল্টির ঝুঁকি কমবে।
মনে রাখবেন, ওভার অপ্টিমাইজড এঙ্কর টেক্সট এর কারণে পেনাল্টি খেতে পারেন। সব সময় মেইন বা মানি কীওয়ার্ড এঙ্কর হিসেবে ব্যবহার করবেন না।
বরং, এগ্রেসিভ লিংক বিল্ডিং হলে, ৮০-২০ রুল অনুসরণ করুন। ৮০% লিংক নিবেন মেইন কীওয়ার্ড এর লংটেল এঙ্কর দিয়ে। ২০% এ মেইন কীওয়ার্ড দিয়ে নিবেন। তবেঁ,আপনার সাইটের লিংক প্রফাইল ভাল না হলে, এগ্রেসিভ লিংক বানানো যাবে না।
হ্যা, অবশ্যই বানাবেন। পারলে প্রাইভেসি পলেসি পেজ বানাবেন। একটি সাধারণ সাইটে যে সকল পেজ থাকে, সেগুলি বানাতে হবে।
আগেই বলেছি, ভাল কীছু লিংক পেলে ওয়েব ২ গুলির DA, PA দ্রুত বাড়ে। সুতরাং, লিংক বানানোর জন্য আপনাকে সময় দিতে হবে।
কেননা, অন্য মাধ্যম থেকে কন্টেন্টচুয়াল লিংক পাওয়া ব্যয় বহুল।
এক্ষেত্রে, টিয়ার ২ ব্যাকলিংক করবেন। এটা বেশ কার্যকরী।
প্রো টিপসঃ শুধু নাম্বার লিংক বাড়াবেন না, লিংক এর কোয়ালিটির দিকে নজর দিন। একটি সাইটের জন্য ৫-১০ টি ওয়েব টু থেকে লিংক নিলেই হবে।
Website | Link Type |
---|---|
blogspot.com | DoFollow |
tumblr.com | DoFollow |
wordpress.com | DoFollow |
medum.com | NoFollow |
issuu.com | DoFollow |
blogger.com | DoFollow |
livejournal.com | DoFollow |
goodreads.com | DoFollow |
zoho.com | DoFollow |
weebly.com | DoFollow |
wix.com | DoFollow |
box.com | DoFollow |
myanimelist.net | DoFollow |
evernote.com | DoFollow |
minds.com | DoFollow |
এসইও তে এরকম আরও অনেক প্রকার লিংক তৈরি করা যায়। সম্পূর্ণ এসইও শিখতে আপনাকে কী পরিমান সময় লাগবে সেটা এই সব টুকীটাকী বিষয় আপনি কীভাবে শিখছেন তার উপরে নির্ভর করে।
লিংক হিসেবে ওয়েব ২.০ ব্যবহার করতে পারেন। তবে ২০২৩ এর সার্চ ইঞ্জিন র ্যাংকিং-এ এর গুরুত্ব কিছুটা কম। আসলে সব ধরনের ব্যাকলিংক এর ভ্যালু কমে গেছে। তবে এখন এটি বেশ পাওয়ারফুল।
২০২৩ সালে ওয়েব ২.০ ব্যাকলিংক করার ক্ষেত্রে সংখ্যা থেকে কোয়ালিটির দিকে বেশি নজর দিন। ১০০ টা বাজে লিংক করার থেকে একটি কোয়ালিটি লিংক করা অনেক ভালো। এতে করে গুগলের পেনাল্টি থেকে বেচে থাকতে পারবেন।
হয়তো আপনি ফাইভার এর মত মার্কেটপ্লেসে মাত্র ৫ ডলারে ৩০০-৪০০ ওয়েব ২ ব্যাকলিংক এর গিগ দেখেছেন, এগুলো বট আর স্পিন কন্টেন্ট দিয়ে খুব অল্প সময়ে করে ফেলা যায়। আর এইসব করলে পেনাল্টি অবধারিতও।
সে যাই হোকনা কেন। আশাকরি, আপনাদের ওয়েব ২.০ ব্যাকলিংক বিল্ডিং সম্পর্কে একটি সচ্ছ ধারনা দিতে পেরেছি। তবে, আপনার যদি কীছু জানার বা বোঝার থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানতে পারবেন।
Table of Contents
ধন্যবাদ ভাই,এমন সুন্দর একটা লেখা উপহার দেবার জন্য
আপনাকেও ধন্যবাদ।
Thank you so much lutfor vai
for this wonderful blog
অন্যের ওয়েবসাইটে যেয়ে কিভাবে ওয়েব টু জিরো এর হাইপার লিং পাবো ভাই ?
অন্যের সাইটে পাবেন না।
Amar kisu Quation:
1. Web 2.0 Backlinks create kora site google index korte hobe?
2.web 2.0 Backlinkser jonno website address (URL)ki debo?
3. Akti web 2.0 Backlinks account kora site theke Onekgulu buyerer jonno post kore Backlinks nile hobe. Jodi niche relevant hoi?
Asha kori answer dia help korben.
Thank you
১। ওয়েব ২.০ সাইট ইনডেক্স করানো যায়। তবে সচরাচর হতে চায় না। কন্টেন্ট ও টপিকস এর দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
২। partial match কিওয়ার্ড দিতে পারেন।
৩। না এটা উচিত না। সাধারানত ক্লাইন্ট লগিন ডিটেইলস নিবে।
আপনাকেও ধন্যবাদ
ভাইয়া একটি web 2.0. সাইট থেকে কি আলাদা আলাদা ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক করতে পারবো?
জি করতে পারবেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন সেটা ওয়েব স্প্যাম এর মধ্যে না পড়ে।